1. holyjannattv@gmail.com : rajib :
  2. admin@amarsangbadpratidin.com : admin :
  3. writers@amarsangbadpratidin.com : Writers :
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
দিনাজপুরে মে দিবস উপলক্ষে ইজিবাইক শ্রমিক সোসাইটির র‍্যালি ও আলোচনা সভা নানা আয়োজনে জয়পুরহাটে মে দিবস উদযাপন বাগেরহাটে নানা কর্মসুচির মধ্যে দিয়ে মহান মে দিবস পালিত মে দিবস সহ টানা তিন দিন ছুটির কবলে দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর বেনাপোলে বেনাপোল স্থলবন্দর হ্যান্ডেলিং শ্রমিক ৮৯১ ও ৯২৫ এর উদ্যোগে ১৩৯ তম মহান মে দিবস পালিত আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরে এনসিপির সম্মাননা ও আলোচনা সভা মীরসরাই শ্রমিক দলের উদ্যোগে আবু তোরাব বাজারে র‍্যালি অনুষ্ঠিত হয় পানছড়িতে ৩ বিজিবির উদ্যোগে শিক্ষা ও ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ দাকোপের লাউডোব ফেরিঘাটে এ.ডি.পি এর উদ্যোগে পানির ট্যাংক ও সেলাই মেশিন বিতরণ চট্টগ্রাম লোহাগাড়ায় মে দিবসে হকার সমিতির উদ্যোগে র‍্যালি ও স্যালাইন-পানি বিতরণ

অন্ধ পরিবারের পাশে দাড়ালেন ভাষা সৈনিকের পুত্র ফিলিপ

অভিশেখ চন্দ্র রায়, ঠাকুরগাঁওঃ
  • Update Time : শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩
  • ২৬১ Time View

অন্ধ পরিবারের পাশে দাড়ালেন
ভাষা সৈনিকের পুত্র ফিলিপ

অভিশেখ চন্দ্র রায়, ঠাকুরগাঁওঃ

ঠাকুরগাঁওয়ের এক অন্ধ পরিবারের পাশে দাড়িয়েছেন ভাষা সৈনিকের পুত্র ফিলিপ। তিনি ওই পরিবারটিকে গবাদিপশু (গরু) কিনে দিয়েছেন লালন পালনে। যা থেকে আয়ের অংশ হিসেবে যোগ হবে পরিবারে।
গত কয়েক দিন আগে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী বাবা সুবেশ চন্দ্র পালকে সঙ্গে নিয়ে বাইসাইকেলে মাটির তৈরি জিনিসপত্র নিয়ে জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার লাহিড়ী বাজারের পথে হেঁটে যাচ্ছিলেন বারো বছর বয়সী মে রিনা রানী।
সাইকেলের পেছনের একটি অংশ ধরে পেছন পেছন হাঁটছেন তার দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী বাবা। এমন হৃদয় বিদায়ক দৃশ্য চোখে পড়ে ভাষা সৈনিক মরহুম এ্যাডভোকেট মুহম্মদ দরিরুল ইসলামের ছেলে মো: আহসান উল্লাহ ফিলিপ এর।
সুবেশ চন্দ্র পাল ওই উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা আমজানখোর ইউনিয়নের উদয়পুর বালুবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা। পরে সুবেশ চন্দ্র পালের বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারের খোঁজ খবর নেন। পরিস্থিতি বিবেচনায় গবাদিপশু গরু কিনে দেয়ার বিষয়ে আশস্ত করেন।
হঠাৎ গতকাল শুক্রবার (১৩) মে বিকেলে গরুটি নিয়ে হাজির হয় পার্শ্ববর্তী ইউনিয়নের ভাষা সৈনিকের ছেলে ফিলিপ। স্থানীয়দের উস্থিতিতে তুলে দেন গরুটি। এমন অবস্থায় গরু উপহার হিসেবে পেয়ে খুশি পরিবারটি।
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সুবেশ চন্দ্র পাল বলেন, অন্ধ হওয়ায় পরিবারের জন্য আয় করতে পারছি না। স্ত্রী সন্তানরা বাসায় মাটির জিনিস তৈরি করে। আর তা বিক্রির জন্য ১২ বছর বয়সী মেয়ে আমাকে সাথে নিয়ে সাইকেলে করে হাটবাজারে বিক্রির পর অন্ন জোগাতে হয়। গরুটি পেয়ে আমি ভীষন খুশি। সেটি লালন পালন করে আয় করা যাবে। তবে কয়েক বছর পর মেয়েকে বিয়ে দিতে হবে এমন চিন্তায় ভেঙ্গে পরেছেন তিনি।
এ বিষয়ে ভাষা সৈনিকের পুত্র ফিলিপ জানান, সমাজের বৃত্তবানরা যদি এমন অসহায় পরিবারগুলোর দিকে এগিয়ে আসে তাহলে অনাহের কেউ দিন পার করবে না বলে মনে করেন তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Amarsangbadpratidin.com
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)