1. holyjannattv@gmail.com : rajib :
  2. admin@amarsangbadpratidin.com : admin :
  3. writers@amarsangbadpratidin.com : Writers :
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১১:০৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঝালকাঠিতে জেলা রোভার স্কাউটের ব্যবস্থাপনায় ৩৮৬তম রোভার স্কাউট লিডার বেসিক কোর্স উদ্ধোধন ঝালকাঠির সাওরাকাঠি গার্লস স্কুলের এডহক কমিটির সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম বাচ্চু শাহজাদপুরে নিহত এসএসসি পরীক্ষার্থী ইমনের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ঝালকাঠির রাজাপুরে গুম-খুনের ঘটনায় তদন্ত শুরু করলো গুম-খুন কমিশন লোহাগাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক আহত, চট্টগ্রাম মেডিকেলে প্রেরণ খুলনার দাকোপে তরমুজ মৌসুমে নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়ায় চলছে খাল দখলের মহা-উৎসব ঝালকাঠি কাঠালিয়ায় ব্রিজ সংস্কারের নামে ১৩ টি রুটের যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পানছড়িতে দিনব্যাপি পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত। দিনাজপুরে ওয়ার্ড ভিশনের আয়োজনে অতি-দরিদ্র পরিবারের নগদ অর্থ বিতরণ পদুয়া এ.সি.এম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাত্যহিক অ্যাসেম্বলিতে নবগঠিত এডহক কমিটির দিকনির্দেশনা প্রদান

টানা ১৩ বছর ধরে ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহারে হয় ইফতার বিতরণ

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ৮ মার্চ, ২০২৫
  • ২৬ Time View

বিশেষ প্রতিনিধিঃ টানা ১৩ বছর ধরে শত শত রোজাদারদের মাঝে ইফতার বিতরণ করছে রাজধানীর বাসাবোর বৌদ্ধ ধর্মরাজিক মহাবিহার। দুস্থ থেকে উচ্চবিত্ত যে কেউই নিতে পারবেন এই ইফতার। বৌদ্ধ বিহার কর্তৃপক্ষ বলছে, ধর্মীয় সহাবস্থানের রীতি হিসেবেই তাদের এমন উদ্যোগ।সরেজমিনে দেখা যায়, বাসাবোর ধর্মরাজিক বৌদ্ধবিহারে বিকেল হলেই ইফতার সংগ্রহের জন্য মানুষেরা আসতে শুরু করে। টোকেনের মাধ্যমে প্রতিজনে এক প্যাকেট ইফতার বিলি করা হয়। রোজাদারদের পাশে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের এমন আয়োজনে খুশী আশপাশের নিম্ন আয়ের মানুষ।ইফতারি নিতে আসা এক ব্যক্তি বলেন, আমাদের মতো গরিবদের জন্য এমন আয়োজন অনেক ভালো। এতে আমাদের ইফতারি করতে সুবিধা হয়।বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘ যুব সভাপতি ব্রহ্মাণ্ড প্রতাপ বড়ুয়া বলেন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন সবচেয়ে ভাল কাজ অভুক্ত মানুষকে খাওয়ানো। যেটা করলে সরাসরি আল্লাহর সান্নিধ্য পাওয়া যায়। রোজার সময়ে আমাদের ছোট্ট এই উপহার অনেক বড় কিছু। সেখানেই আমাদের পরিতৃপ্তি।ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহারে উপাধ্যক্ষ আনন্দ মিত্র মহাথেরো বলেন, রমজানে অনেক দু:স্থ মানুষ রয়েছে ইফতারি করতে পারেনা। তাদেরকে ইফতারির ব্যবস্থা করানোর জন্যই আমাদের এই উদ্যোগ।ইফতার বিতরণের শুরুটা হয়েছিল ২০১২ সালে বিহারের প্রয়াত মহাধক্ষ্য বিশুদ্ধানন্দ মহাথেরোর হাত ধরে। ২০২০ সালে তিনি মারা গেলেও ইফতার কর্মসূচি চলতে থাকে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Amarsangbadpratidin.com
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)