1. holyjannattv@gmail.com : rajib :
  2. admin@amarsangbadpratidin.com : admin :
  3. writers@amarsangbadpratidin.com : Writers :
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
‎পানছড়ি উপজেলা প্রশাসনের মাসিক আইন-শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত। দিনাজপুর জেলা আইনজীবী সমিতির উদ্যোগে ঈদ পূণর্মিলনি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত উত্তর তরঙ্গ সাহিত্য পরিষদের সাধারণ সভা ও কমিটি গঠন ডুমুরিয়া উপজেলায় বোরো ধান কাটার ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা গফরগাঁও উপজেলার মাসিক সভা অনুষ্ঠিত  ঝালকাঠিতে জেলা রোভার স্কাউটের ব্যবস্থাপনায় ৩৮৬তম রোভার স্কাউট লিডার বেসিক কোর্স উদ্ধোধন ঝালকাঠির সাওরাকাঠি গার্লস স্কুলের এডহক কমিটির সভাপতি রিয়াজুল ইসলাম বাচ্চু শাহজাদপুরে নিহত এসএসসি পরীক্ষার্থী ইমনের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ঝালকাঠির রাজাপুরে গুম-খুনের ঘটনায় তদন্ত শুরু করলো গুম-খুন কমিশন লোহাগাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক আহত, চট্টগ্রাম মেডিকেলে প্রেরণ

মোংলার দিগরাজে শীতের শুরুতেই পিঠা বিক্রির ধুম পড়েছে বিভিন্ন রকমের পিঠা বিক্রি করে সংসার চলে কমলার

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১২০ Time View

মোঃ শামীম হোসেন – খুলনা বিভাগীয় প্রতিনিধিঃ– মোংলার দিগরাজে শীতের শুরুতেই পিঠা বিক্রির ধুম পড়েছে বিভিন্ন রকমের পিঠা বিক্রি করে সংসার চলে কমলা বেগমের। পিঠা বানানোর ঝামেলা এড়াতে অনেকেই পিঠার দোকান থেকে পিঠা কিনে স্বাদ মিটাচ্ছে। তাই দিগরাজ ব্যাংক রোডসহ আশেপাশের হাট বাজারের রাস্তার মোড়ে মোড়ে জমে উঠেছে বাহারি শীতের পিঠার দোকান। প্রচীন কাল থেকেই গ্রাম বাংলার প্রতিটি বাড়িতে শীতকালে বিভিন্ন ধরনের পিঠার আয়োজন করা হয়ে থাকে। কিন্তু নানা ব্যস্ততার কারণে ইচ্ছে থাকলেও এখন অনেকেই বাড়িতে শীতের পিঠা বানিয়ে খেতে পারে না। দিগরাজ ব্যাংক রোডের শান্তি নগর আবাসিক এলাকার কমলা বেগম (৫৫) হলেন এক শীতের পিঠা বিক্রেতা। দিগরাজ ব্যাংক রোড মসজিদের পাশে শীতের চিতই পিঠা, তেলের পিঠা ও ভাপা পিঠা বিক্রি শুরু করেন তিনি। প্রায় ২২ বছর ধরে শীতের পিঠা বিক্রি করে চলছে কমলা বেগমের সংসার। বিকেলে থেকে রাত ৯-১০টা পর্যন্ত চিতই পিঠাসহ বিভিন্ন রকমের পিঠা বিক্রি করেন তিনি। কমলা বেগম জানান, “এ সময় পর্যন্ত ৫০০- ১০০০ টাকা বিক্রি হয়, এতে খরচ বাদ দিয়ে যে টাকা অবশিষ্ট থাকে তা দিয়ে সংসার চালান। সন্ধ্যার পর থেকে ক্রেতারা সিরিয়াল দিয়ে পিঠা কিনে থাকে। বাদাম ভর্তা, কাঁচা ঝাল ভর্তা এবং শুটকি মাছের চাটনী দিয়ে এই পিঠা বিক্রি হচ্ছে। যা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ফলে ৫ টাকা দামে বিক্রি করে খুব একটা পোশায় না তার। মোংলা উপজেলার দিগরাজ বাজারসহ ছোট-ছোট হাট বাজার রাস্তাঘাটের মোড়ে এই পিঠা বেচতে দেখা যায়। ভাপা পিঠার কথা জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান, আরও শীত ও কুয়াশা পড়া শুরু হলেই ভাপা পিঠার কদর বেড়ে যাবে বলে জানান কমলা বেগম। তারপরেও, এভাবেই সাশ্রয়ীমূল্যে পিঠা বিক্রি করে কমলা বেগম পরিচালনা করছে তার সংসার। তিনি বলেন তার ১ ছেলে, দুই মেয়ে ও স্বামীকে নিয়ে কোন রকমে দিন কেটে যায় শীত মৌসুমে পিঠা বিক্রি করে। বাকি মৌসুমে স্বামী ও ছেলে ভ্যান চালায় এবং সে পানি টানে বিভিন্ন পুকুর থেকে এভাবেই অভাবী সংসার চলে কমলা বেগমের।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© Amarsangbadpratidin.com
Theme Customized BY Kh Raad (FriliX Group)